• সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:৪২
সর্বশেষ :
ফরিদপুরে ভুয়া ম্যাজিস্ট্রেট আটক, ১৫ দিনের কারাদণ্ড | চাঁদা তুলতে গিয়ে ছাত্রদল নেতাসহ আটক ৩ শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল বন্ধ বাউল আবুল সরকারের মুক্তির দাবিতে কিশোরগঞ্জে সার্বজনীন মানববন্ধন ময়মনসিংহে হাসপাতাল-ক্লিনিকে র‌্যাবের অভিযান , ৫ লাখ টাকা জরিমানা উপকূলীয় শ্যামনগর, আশাশুনি ইউনিয়ন পরিষদের রূপকল্প ও উন্নয়ন পরিকল্পনায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা কালিগঞ্জ থেকে ভেটখালী পর্যন্ত রাস্তা ৩৪ ফুট প্রশস্ত করার দাবিতে শ্যামনগরে মানববন্ধন ডিজিটাল সহিংসতা প্রতিরোধে শ্যামনগরে র‍্যালি, মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন নির্বাচিত হতে পারলে খাজরা ইউনিয়নে জলাবদ্ধতা ও কোনো কাঁচা রাস্তা : সাবেক এমপি কাজী আলাউদ্দিন ব্রহ্মরাজপুরে দীর্ঘদিন ধরে ওয়ারেশ নিয়ে বিরোধ: অবশেষে আদালতের রায়ের মাধ্যমে নিষ্পত্তি

আরব আমিরাতে রমজানের আগেই ৯০০ বন্দিকে মুক্ত করলেন ব্যবসায়ী

প্রতিনিধি: / ২৪২ দেখেছেন:
পাবলিশ: বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

বিদেশ : সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই)-ভিত্তিক ভারতীয় ব্যবসায়ী ও সমাজসেবী ফিরোজ মার্চেন্ট পবিত্র রমজান মাসের আগে উপসাগরীয় দেশটির ৯০০ বন্দির মুক্তি নিশ্চিত করতে ১০ লাখ দিরহাম দান করেছেন। এটি বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় দুই কোটি ৯৮ লাখ ৪২ হাজার ১৭১ টাকা। এ ছাড়াও দেশে ফেরার জন্য তাদের জরিমানা ও বিমান ভাড়াও পরিশোধ করেছেন এই ব্যবসায়ী। খবর মিডেল ইস্ট মনিটরের। ফিরোজ মার্চেন্ট পিওর গোল্ড জুয়েলার্সের প্রতিষ্ঠাতা ও মালিক। বন্দিদের জামিনের চার্জ হিসেবে এই অর্থ প্রদান করেন ৬৬ বছর বয়সী ব্যবসায়ী। ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠিত দ্য ফরগটেন সোসাইটি ইনিশিয়েটিভের অংশ হিসেবে এ বছরের শুরু থেকে ৯০০ বন্দিকে মুক্ত করা হয়েছে। মার্চেন্টের অফিসের এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বিশিষ্ট দুবাই-ভিত্তিক ভারতীয় ব্যবসায়ী এবং পিওর গোল্ডের প্রতিষ্ঠাতা ফিরোজ মার্চেন্ট সারা আরব আমিরাতের কারাগার থেকে ৯০০ জন বন্দির মুক্তি নিশ্চিত করতে ১০ লাখ দিরহাম দান করেছেন।’ ধনাঢ্য এই ব্যবসায়ী এ বছর তিন হাজারের বেশি বন্দিকে মুক্ত করতে চান বলে জানা গেছে। এ পর্যন্ত তার উদ্যোগটি বিগত বছরগুলোতে ২০ বন্দিকে সাহায্য করেছে। ফিরোজ মার্চেন্টের উদ্ধৃতি দিয়ে সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, ‘সরকারি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে আমি খুবই সৌভাগ্যবান। ফরগটেন সোসাইটি ইনিশিয়েটিভটির ভিত্তি মানবতা। আমরা তাদেরকে নিজ দেশ ও সমাজে তাদের পরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলনের সুযোগ প্রদানে একসঙ্গে কাজ করি।’ আমিরাতের শাস্তিমূলক ও সংশোধনমূলক সংস্থার উপপরিচালক (প্রশাসন) কর্নেল মোহাম্মদ ইউসুফ আল-মাতরুশি বলেন, ‘তার (ফিরোজ মার্চেন্ট) কাছে হাজার হাজার মানুষ কৃতজ্ঞ ও ঋণী। যে বিষয়টি তার উদ্যোগটিকে এত চিত্তাকর্ষক করে তোলে, তা হলো শান্ত ও বিচক্ষণ পদ্ধতি। এর মাধ্যমে যারা জরিমানা দিতে পারে না বলে দিনের পর দিন কারাগারে পড়ে থাকেন, তাদেরকে ভালো কাজ করার অনুপ্রেরণা প্রদান এবং সত্যিকার অর্থে আশাবাদী করে তোলেন তিনি।’


এই বিভাগের আরো খবর
https://www.kaabait.com