• সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:৫২
সর্বশেষ :
ফরিদপুরে ভুয়া ম্যাজিস্ট্রেট আটক, ১৫ দিনের কারাদণ্ড | চাঁদা তুলতে গিয়ে ছাত্রদল নেতাসহ আটক ৩ শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল বন্ধ বাউল আবুল সরকারের মুক্তির দাবিতে কিশোরগঞ্জে সার্বজনীন মানববন্ধন ময়মনসিংহে হাসপাতাল-ক্লিনিকে র‌্যাবের অভিযান , ৫ লাখ টাকা জরিমানা উপকূলীয় শ্যামনগর, আশাশুনি ইউনিয়ন পরিষদের রূপকল্প ও উন্নয়ন পরিকল্পনায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা কালিগঞ্জ থেকে ভেটখালী পর্যন্ত রাস্তা ৩৪ ফুট প্রশস্ত করার দাবিতে শ্যামনগরে মানববন্ধন ডিজিটাল সহিংসতা প্রতিরোধে শ্যামনগরে র‍্যালি, মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন নির্বাচিত হতে পারলে খাজরা ইউনিয়নে জলাবদ্ধতা ও কোনো কাঁচা রাস্তা : সাবেক এমপি কাজী আলাউদ্দিন ব্রহ্মরাজপুরে দীর্ঘদিন ধরে ওয়ারেশ নিয়ে বিরোধ: অবশেষে আদালতের রায়ের মাধ্যমে নিষ্পত্তি

বেদখল জমি ক্রয় করে দখল নিতে একাধিক মামলা মোক্ষদমা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ 

দোয়ারাবাজার, সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি / ১৮২ দেখেছেন:
পাবলিশ: শনিবার, ২৭ এপ্রিল, ২০২৪
মামলা মোক্ষদমা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ 

সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার পান্ডারগাও ইউনিয়নের নতুন কৃঞ্চনগর গ্রামের মৃত আব্দুল রশিদের পুত্র মো. ইকবাল হোসেনকে অহেতুক মামলা মোক্ষদমা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগ , একই গ্রামের মৃত মতছির আলীর পুত্র মখলেছুর রহমানের বিরোদ্ধে।
শনিবার (২৭ এপ্রিল) বেলা ১১টায়  সরেজমিন ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায় ০৯/১২/৯৫ইং ৪৭৩৫/৯৫ দলিল মুলে ডাউকের কারা মৌজার ২০২৬ দাগে ১.৮০ শতাংশ ভূমি রেকর্ডিয় মালিক হাফেজ আব্দুল গনির ওয়ারিশ গনের নিকট থেকে ক্রয় সূত্রে মালিক হন মো. ইকবাল হোসেন। এযাবৎ তিনি জমির ভোগদখলে ও রয়েছেন। ইতিপূর্বে মখলেছুর রহমান মহিলা ওয়ারিশের বেদখল কৃত জমি ক্রয় করে জমির দখল নিতে একাধিক মামলা মোক্ষদমা ও করছেন তিনি। ২০২৬ দাগে মোট ভূমির পরিমান ৩.৬১ শতাংশ।
এবিষয়ে ইকবাল হোসেন বলেন,  আমি রেকর্ডীয় মালিকের ওয়ারিশদের নিকট থেকে ১৯৯৫ সালে জমি ক্রয় করে ভোগদখলে রয়েছি। উক্ত দাগের উত্তর সীমান্তে ১.৮০ শতক ভূমি আমার দখলে রয়েছে। আমার জমি ছাড়াও একই দাগের দক্ষিণ পাশে ১৮১ শতক ভূমি রয়েছে। সেখানে মখলিছুর রহমানের জমি থাকতেও পারে।
এ বিষয়ে মখলেছুর রহমান বলেন আমি রেকর্ডিয় মালিক থেকে জমি ক্রয় করেছি প্রবাসে থাকার কারণে ইকবাল হোসেন আমার জমি দখল করে নিয়েছে। জমি দখল নেওয়ার জন্য আমি থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছি।
স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য সফিকুল ইসলাম জানান, মখলিছুর রহমান যার নিকট থেকে  জমি ক্রয় করেছেন তিনিও জমির দখলে ছিলেন না। টাকার গরমে মখলিছুর রহমান  বেদখল জমি ক্রয় করে বিপাকে রয়েছেন।  স্থানীয় জাহাঙ্গীর আলম জানান, ইকবাল হোসেন জানান ১৯৯৫ সালে ভূমি ক্রয় করার পর থেকে ১.৮০ শতক ভূমি আমার দখলে রয়েছে। একই দাগের ভূমি মালিক আছদ্দর আলী বলেন, এই দাগে আমারও জমি রয়েছে। আমি ১৯৯৫ সাল থেকে ইকবাল হোসেনকে জমির দখলে রয়েছে। মোখলেছুর রহমান কোন দিন জমির দখলে ছিলো না।


এই বিভাগের আরো খবর
https://www.kaabait.com