• মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৩০
সর্বশেষ :
ফরিদপুরে ভুয়া ম্যাজিস্ট্রেট আটক, ১৫ দিনের কারাদণ্ড | চাঁদা তুলতে গিয়ে ছাত্রদল নেতাসহ আটক ৩ শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল বন্ধ বাউল আবুল সরকারের মুক্তির দাবিতে কিশোরগঞ্জে সার্বজনীন মানববন্ধন ময়মনসিংহে হাসপাতাল-ক্লিনিকে র‌্যাবের অভিযান , ৫ লাখ টাকা জরিমানা উপকূলীয় শ্যামনগর, আশাশুনি ইউনিয়ন পরিষদের রূপকল্প ও উন্নয়ন পরিকল্পনায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা কালিগঞ্জ থেকে ভেটখালী পর্যন্ত রাস্তা ৩৪ ফুট প্রশস্ত করার দাবিতে শ্যামনগরে মানববন্ধন ডিজিটাল সহিংসতা প্রতিরোধে শ্যামনগরে র‍্যালি, মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন নির্বাচিত হতে পারলে খাজরা ইউনিয়নে জলাবদ্ধতা ও কোনো কাঁচা রাস্তা : সাবেক এমপি কাজী আলাউদ্দিন ব্রহ্মরাজপুরে দীর্ঘদিন ধরে ওয়ারেশ নিয়ে বিরোধ: অবশেষে আদালতের রায়ের মাধ্যমে নিষ্পত্তি

শ্যামনগরের গোডাউন মোড় থেকে মঠবাড়ি রাস্তাটি চলাচলের অযোগ্য, আড়াই কোটি টাকা বিলীন

এস এম মিজানুর রহমান শ্যামনগর, সাতক্ষীরা প্রতিনিধি / ১৯৯ দেখেছেন:
পাবলিশ: সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
রাস্তাটি চলাচলের অযোগ্য

শ্যামনগর গোডাউন মোড় থেকে মঠবাড়ী ২ কোটি ৬০ লক্ষ টাকা ব্যায়ে নির্মিত রাস্তাটি ৩ মাসেই চলাচলের অযোগ্য।শ্যামনগর গোডাউন মোড় থেকে মঠবাড়ি পর্যন্ত ৩ কিলোমিটার রাস্তাটি কাজ শুরু হয় ২০২২ সালের ৩ ফেব্রয়ারি, আড়াই কোটি টাকা বরাদ্ধ হয়, নিমার্নে বরাদ্ধ পান বাঘের হাটের শোহেল নামের এক ঠিকাদার।
বরাদ্ধর শুরুতে নিন্ম মানের ইট, খোয়া,সিমেন্ট ও নোনা বালুর মিশ্রণে কাজ চলাকালীন, পত্রিকায় অনিয়মের সংবাদ প্রকাশিত হয়।  নির্মান কাজ তত্বাবধায়নের দায়িত্বে থাকে তৎকালীন উপ সহকারী প্রকৌশলী কে, এম শহিদুল ইসলাম।
সংবাদ প্রকাশের পর তৎকালীন উপ সহকারী প্রকোশলী শহিদুল সাংবাদিকদের হুমকি দিয়ে বলেন, কাজটি খুলনা আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা শেখ পরিবারের সদস্য শেখ হেলালের ভাই শেখ শোহেলের। এমন হুমকিতে পরবর্তীতে সংবাদ পরিবেশন বন্ধ হয়ে যায়। যেনতেন কাজ করে বেশীরভাগ টাকা আত্বস্বাতের অভিযোগ ও উঠে।
কাজটি সমাপ্ত হয় ২০ জুন ২০২২ সালে। সমাপ্তর ৩ মাস যেতে না যেতে রাস্তার বিভিন্ন স্থানে শুরু হয় ভাঙ্গন। বর্তমানে ২ বছর যেতে না যেতেই রাস্তাটির বিভিন্ন স্থানে ইট খোয়া উঠে বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। অযোগ্য হয়েছে মানুষ ও যান চলাচলে। এলাকাবাসি বলছে, এর জন্য দায়ী প্রকৌশলীর দায়িত্ব থাকা উপ সহকারী প্রকৌশলী কে, এম, শহিদুল ইসলাম।
সোয়ালিয়ার এক দোকানী সিরাজ বলেন, নির্মানে অনিয়ম দেখে আমি প্রকৌশলীকে বলে ছিলাম নিয়মানুযায়ী কাজ করার জন্য। তিনি আমাকেও শেখ হেলালের কথা বলে হুমকি দেন।
সোয়ালিয়ার ইউপি সদস্য মাসুদ বলেন, রাস্তার অনিয়ম দেখে আমি কাজ করতে বাধা দিলে আমাকে সে হুমকি দেন যে মামলা দিয়ে হয়রানী করার। তৎকালীন ইউপি চেয়ারম্যানকে এলাকাবাসী জানালে তিনিও এ বিষয়ে কথা না বলার হুমকি দেন। এলাকাবাসীর প্রশ্ন, কে নেবে সরকারের এই আড়াই কোটি টাকার দায়িত্ব।


এই বিভাগের আরো খবর
https://www.kaabait.com