২০২০ সালে কাঠের পোলটি ভেঙে গেলে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাতায়াতের জন্য ওই পোলের স্হানে একটি সাঁকো নির্মাণ করা হয়। বর্তমানে ৪০ ফুট দৈঘ্যের এই সাঁকো পারাপার হয়ে প্রতিদিন বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে। বৃষ্টির দিনে খালটি সম্পুর্ন ভরে গেলে সাঁকো পার হয়ে স্কুলে যেতে ভয় পায় শিক্ষার্থীরা।
ছুটির দিন ব্যতীত স্থানীয় কয়েকটি বিদ্যালয়ের কয়েকশ শিক্ষার্থীকে ঝুঁকি নিয়ে এই সাঁকো পার হয়ে স্কুলে যেতে হয়। সাঁকো পার হতে গিয়ে মাঝেমধ্যেই এসব শিক্ষার্থী পাঠ্যবইয়ের ব্যাগ সহ পা পিছলে খালের মধ্যে পড়ে যাওয়ার মত ঘটনাও ঘটেছে ।২ নং পঞ্চকরন ইউনিয়ন চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রাজ্জাক মজুমদার বলেন, এই খালের উপরে একটি পোল ছিল,বছর দুইয়েক আগে পোলটি ভেঙে যায়, বর্তমানে পোলের খুটিতে বাঁশের সাকোঁ দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে শিক্ষার্থীরা স্কুলে যাচ্ছে।পোল নির্মানের জন্য বরাদ্দ চেয়ে আবেদন করা হয়েছে, তবে এখানে একটি ব্রীজ অথবা কালভার্ট নির্মান করে দেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের কাছে দাবি জানান তিনি।
এ বিষয়ে এলজিইডির মোরেলগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম বলেন,স্কুলের কোমলমতি শিশু শিক্ষার্থীরা ঝুঁকি নিয়ে সাকো পাড় হয়ে স্কুলে যাবার বিষয়টি দুঃখজনক,স্থানীয় চেয়ারম্যানের কাছ থেকে আবেদন পেয়েছি,চলাচলের সুবিধার্থে শীগ্রই পোল নির্মান করা হবে, তবে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের সাথে কথা বলে খালটিতে একটি স্হায়ী ব্রিজ অথবা কালভার্ট নির্মানের ব্যাবস্হা করার আশ্বাস প্রদান করেন তিনি।
https://www.kaabait.com