• সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:১৯
সর্বশেষ :
ফরিদপুরে ভুয়া ম্যাজিস্ট্রেট আটক, ১৫ দিনের কারাদণ্ড | চাঁদা তুলতে গিয়ে ছাত্রদল নেতাসহ আটক ৩ শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল বন্ধ বাউল আবুল সরকারের মুক্তির দাবিতে কিশোরগঞ্জে সার্বজনীন মানববন্ধন ময়মনসিংহে হাসপাতাল-ক্লিনিকে র‌্যাবের অভিযান , ৫ লাখ টাকা জরিমানা উপকূলীয় শ্যামনগর, আশাশুনি ইউনিয়ন পরিষদের রূপকল্প ও উন্নয়ন পরিকল্পনায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা কালিগঞ্জ থেকে ভেটখালী পর্যন্ত রাস্তা ৩৪ ফুট প্রশস্ত করার দাবিতে শ্যামনগরে মানববন্ধন ডিজিটাল সহিংসতা প্রতিরোধে শ্যামনগরে র‍্যালি, মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন নির্বাচিত হতে পারলে খাজরা ইউনিয়নে জলাবদ্ধতা ও কোনো কাঁচা রাস্তা : সাবেক এমপি কাজী আলাউদ্দিন ব্রহ্মরাজপুরে দীর্ঘদিন ধরে ওয়ারেশ নিয়ে বিরোধ: অবশেষে আদালতের রায়ের মাধ্যমে নিষ্পত্তি

১৯৭১ সালে ডুবে যাওয়া পাকিস্তানি সাবমেরিন ভারত খুঁজে পেল

প্রতিনিধি: / ২৪৪ দেখেছেন:
পাবলিশ: সোমবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

আন্তর্জাতিক: বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ১৯৭১ সালের ৪ ডিসেম্বর বঙ্গোপসাগরে ডুবে যাওয়া পাকিস্তানি সাবমেরিন পিএনএস গাজির ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পেয়েছে ভারতীয় নৌবাহিনীর উদ্ধারকারী জলযান ‘ডিপ সাবমার্জেন্স রেসকিউ ভেহিকেল’। বিশাখাপত্তনমের খুব কাছেই ওই সাবমেরিনের ধ্বংসাবশেষ মিলেছে বলে জানিয়েছে ভারতের সংবাদ মাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস। বঙ্গোপসাগরে তলিয়ে যাওয়া পাকিস্তানি সাবমেরিনটি আগে ছিল মার্কিন নৌবহরের অংশ। মার্কিন সামরিক বাহিনীতে এই ডুবোজাহজটি ইউএসএস ডিবালো নামে ব্যবহার করা হত। পরে সেটি পাকিস্তানের নৌবাহিনীকে দিয়েছিল আমেরিকা। হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, বিশাখাপত্তনম থেকে মাত্র আড়াই কিলোমিটার দূরে পানির তলায় মাত্র ১০০ মিটার গভীরে সাবমেরিনটিকে খুঁজে বের করে ভারতীয় নৌসেনার ‘ডিপ সাবমার্জেন্স রেসকিউ ভেহিকেল’। ডুবে যাওয়ার সময়ে পাকিস্তানের এই সাবমেরিনে ছিলেন ৯৩ জন নাবিক। যাদের ১১ জন অফিসার। ভারতের পূর্ব উপক‚লের কাছে সমুদ্রে মাইন বসানোর জন্যে এই সাবমেরিন পাঠানো হয়েছিল। এ ছাড়া ভারতের বিমানবাহী রণতরী আইএনএস বিক্রান্ত ধ্বংস করারও দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল পিএনএস গাজিকে। ১৯৭১ সালের ১৪ নভেম্বর পাকিস্তান ছেড়ে ৪ হাজার ৮০০ কি. মি. পথ পাড়ি দিয়ে বিশাখাপত্তনমের কাছে এসে পৌঁছেছিল পিএনএস গাজি। এই সাবমেরিনকে ধ্বংস করতে আইএনএস রাজপুত নামক রণতরীকে মোতায়েন করে ভারত। সমুদ্রে পাকিস্তানি ডুবোজাহাজকে চিহ্নিত করে ‘ডেপথ চার্জ’-এর মাধ্যমে সেটিকে ধ্বংস করে ভারতীয় রণতরী। অন্যদিকে পাকিস্তানের দাবি ছিল, দুর্ঘটনার কারণে ধ্বংস হয়ে যায় সেটি।


এই বিভাগের আরো খবর
https://www.kaabait.com